img

৩ ঘণ্টায় পশ্চিমাঞ্চলের ১৪ হাজার টিকিট বিক্রি

প্রকাশিত :  ০৬:৪৪, ২৫ মার্চ ২০২৪
সর্বশেষ আপডেট: ০৬:৪৬, ২৫ মার্চ ২০২৪

৩ ঘণ্টায় পশ্চিমাঞ্চলের ১৪ হাজার টিকিট বিক্রি

আসন্ন ঈদুল ফিতর উপলক্ষ্যে ঈদ যাত্রার ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু হয় সকাল ৮টা থেকে। ঈদ যাত্রার দ্বিতীয় দিনের (৪ এপ্রিল) টিকিট। সকাল ৮টা থেকে ১১টা পর্যন্ত পশ্চিমাঞ্চলের ১৪ হাজারের বেশি টিকিট বিক্রি হয়েছে। 

সোমবার (২৫ মার্চ) সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেন ঢাকা রেলওয়ে স্টেশনের স্টেশন ব্যবস্থাপক মোহাম্মদ মাসুদ সারওয়ার।

তিনি বলেন, সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী সকাল ১১টা পর্যন্ত ঢাকা থেকে পশ্চিমাঞ্চলের বিভিন্ন রুটের ট্রেনের ১৪ হাজারের বেশি টিকিট বিক্রি হয়েছে। এই অঞ্চলের মোট আসন সংখ্যা প্রায় ১৬ হাজার। এবার শতভাগ টিকিট অনলাইনের মাধ্যমে দেওয়া হচ্ছে। কাউন্টার থেকে কোনো টিকিট প্রিন্ট করা হচ্ছে না। এবারে প্রথম ওটিপি সিস্টেম চালু করা হয়েছে টিকিট যার ভ্রমণ তার নিশ্চিত করতে।

আরও পড়ুন : ঈদ যাত্রার দ্বিতীয় দিনের ট্রেনর টিকিট বিক্রি শুরু

আগের ঈদগুলোতে ৫ দিনের টিকিট বিক্রি করলেও এবারই প্রথম ৭ দিনের টিকিট বিক্রি করছে রেলওয়ে। ঈদ উপলক্ষ্যে ঘরমুখী মানুষের এই ট্রেন যাত্রার টিকিট বিক্রি শুরু হয়েছে গতকাল ২৪ মার্চ। যাত্রীদের সুবিধার্থে শতভাগ টিকিট এবার অনলাইনে বিক্রি করা হচ্ছে।

ঈদের আগে আন্তঃনগর ট্রেনের ৫ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি করা হবে ২৬ মার্চ; ৬ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি করা হবে ২৭ মার্চ; ৭ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি করা হবে ২৮ মার্চ; ৮ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি করা হবে ২৯ মার্চ এবং ৯ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি করা হবে ৩০ মার্চ। এছাড়া যাত্রী সাধারণের অনুরোধে ২৫ শতাংশ টিকিট যাত্রা শুরুর আগে প্রারম্ভিক স্টেশন থেকে পাওয়া যাবে।

জি এম কা‌দেরের ভাষ্য

img

তিন বিদেশি শক্তি আ.লীগকে ক্ষমতায় রাখতে কাজ করেছিল

প্রকাশিত :  ১১:০৭, ২৭ এপ্রিল ২০২৪
সর্বশেষ আপডেট: ১২:২৯, ২৭ এপ্রিল ২০২৪

দ‌লের তৃণমূ‌লের নেতা‌দের মতামত উপেক্ষা ক‌রে কে‌নো নির্বাচ‌নে অংশ নি‌য়ে‌ছি‌লেন তা জা‌নিয়ে‌ছেন জাতীয় পা‌র্টির (জাপা) চেয়ারম‌্যান জি এম কা‌দের। নির্বাচ‌নের প্রায় সাড়ে তিন মাস পর কেন্দ্রীয় ক‌মি‌টির সাম‌নে তি‌নি ব‌লে‌ছেন, আগেই বুঝেছিলাম, বিএন‌পির আন্দোলন সফল হ‌বে না। আওয়ামী লীগ‌কে ক্ষমতায় রাখ‌তে তিন বি‌দে‌শি বড় শ‌ক্তি কাজ ক‌রে যা‌চ্ছে। তাই দ‌লের অস্তিত্ব টি‌কি‌য়ে রাখ‌তে নির্বাচ‌নে অংশ নি‌য়ে‌ছিলাম। ত‌বে ভোট ভা‌লো হয়‌নি। 

আজ শনিবার রাজধানীর রমনায় ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউটে দলের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির বর্ধিত সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন। 

তিনি বলেন, আগেই পরিষ্কার বুঝেছি, তিনটি বিদেশি বড় শক্তি আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় রাখতে এবং নির্বাচন সফল করতে কাজ করে যাচ্ছে। শুধু তারা নয়, আরও বেশ কয়েকটি বিদেশি শক্তি আওয়ামী লীগের হয়ে কাজ করতে প্রস্তুত ছিল।

ভোটে না গেলে ভবিষ্যতে জাতীয় পার্টিকে টিকিয়ে রাখা যাবে কি না- সেই শঙ্কা থেকে নির্বাচনে অংশ নিয়েছেন জানিয়ে জাপা চেয়ারম্যান বলেন, নির্বাচনে অংশগ্রহণের প্রশ্নে নেতাকর্মীদের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়েছিল। কিন্তু নির্বাচন বন্ধ করে কোনো দেশে সরকার পরিবর্তন সম্ভব নয়। তাই জাতীয় পার্টি নিয়মতান্ত্রিকভাবে রাজনীতি করছে। নির্বাচনের আগে বর্ধিত সভায় নির্বাচনে না যাওয়ার পক্ষে মতামত দেওয়া হয়েছিল। ভোটে না গেলে ভবিষ্যতে জাতীয় পার্টিকে টিকিয়ে রাখা যাবে কী না সন্দেহ ছিল, তাই নির্বাচনে গিয়েছি। 

বিএনপির আন্দোলনের বিষয়ে জিএম কাদের বলেন, এ নিয়ে পরিষ্কার ধারণা ছিল, তারা সফল হবে না। আন্দোলন চলাকালে তৃতীয় শক্তি এসে সরকার পরিবর্তন করে, এমন ইতিহাস বাংলাদেশে নেই। ফলে বিএনপি ১ বা ১০ লাখ বা ১ কোটি লোক নিয়ে রাস্তায় নামলেও সফল হবে না, তা বুঝতে পেরেছিলাম।