শ্রীমঙ্গলে বৈশাখী মেলায় সাংস্কৃতিক ও সংবাদকর্মীর উপর হামলা
প্রকাশিত :
১২:৩৯, ১৮ এপ্রিল ২০২৪
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সাংবাদিকদের ভূমিকা নিয়ে সমালোচনার ঝড়
সংগ্রাম দত্ত: মৌলভীবাজার জেলা শ্রীমঙ্গলে উপজেলা শহরে অনুশীলন চক্র আয়োজিত বৈশাখী মেলায় এক গণমাধ্যমকর্মী ও অপর এক সাংস্কৃতিক কর্মী ও নাট্য সংগঠক এর উপর একদল উশৃংখল যুবক অতর্কিত হামলা এবং বর্ষবরণ অনুষ্ঠানে ভাঙচুর যারা করার ঘটনা ঘটেছে।
ঘটনাটি ঘটেছে গত ১৬ মার্চ বিকেলে। ঘটনার সময় স্থানীয় বিশিষ্ট ব্যক্তি, সনাক , টিআইবি, ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার সাংবাদিকদের অনেকেই উপস্থিত ছিলেন। কিন্তু এ ঘটনা নিয়ে কোন তথ্যবহুল সংবাদ প্রকাশিত না হওয়ায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে স্থানীয় গণমাধ্যম কর্মীদের ভূমিকা নিয়ে সমালোচনার ঝড় বইছে।
হবিগঞ্জে হত্যা মামলায় ৭ জনের মৃত্যুদণ্ড, যাবজ্জীবন ১০
প্রকাশিত :
১৫:১৮, ৩০ এপ্রিল ২০২৪
হবিগঞ্জে হারুন আহমেদ হত্যা মামলায় ৭ জনের মৃত্যুদণ্ড ও ১০ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। সেই সঙ্গে আসামিদের এক লাখ টাকা করে অর্থদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) বিকেল সাড়ে ৪টায় হবিগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ-১ আদালতের বিচারক মো. আজিজুল হক এ রায় ঘোষণা করেন।
মোট ৪৭ আসামির মধ্যে সাজার আদেশপ্রাপ্ত একজন পলাতক। সাজাপ্রাপ্ত বাকি ১৬ জনসহ ৩৮ আসামি আদালতে উপস্থিত ছিলেন। মামলা চলাকালে মারা গেছেন আটজন। অভিযোগ প্রমাণ না হওয়ায় বাকি আসামিরা খালাস পেয়েছেন।
যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন-জজ মিয়া, ইব্রাহিম মিয়া, ইছাক মিয়া, জিয়াউর রহমান, কালাম মিয়া, কুতুব উদ্দিন, আব্দুল মতলিব, মিজাজ মিয়া, আয়াত আলী ও সায়েদ আলী। তাদের মধ্যে আয়াত আলী পলাতক।
বিকেলে সাড়ে ৫টায় হবিগঞ্জ জেলা ও দায়রা জজ আদালতের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর সালেহ উদ্দিন আহমেদ এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
তিনি জানান, পূর্ব বিরোধের জেরে ২০০৩ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি হবিগঞ্জ সদর উপজেলার হুরগাঁও গ্রামে সামাজিক বিচারক ও এলাকার মুরুব্বি হারুণ মিয়াকে রাস্তায় পথরোধ করে পিটিয়ে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় নিহত হারুন মিয়ার ভাই সুমন আহমেদ ৪৭ জনের নামে হবিগঞ্জ সদর মডেল থানায় হত্যা মামলা করেন। সাক্ষ্য প্রমাণের ভিত্তিতে মঙ্গলবার এ রায় দেন আদালত।
রায় ঘোষণার সময় আদালতপাড়ায় সহস্রাধিক মানুষের ভিড় ছিল। পরে কঠোর নিরাপত্তায় আসামিদের কারাগারে পাঠানো হয়।