img

ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক

প্রকাশিত :  ১৩:৪৭, ১৮ এপ্রিল ২০২৪

ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক

ঢাকায় নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ ক্যাথেরিন কুকের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বিএনপির নেতারা। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১১টায় রাজধানীর বারিধারার ব্রিটিশ হাইকমিশনার কার্যালয়ে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয় বলে বিএনপির একটি নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা গেছে। বৈঠক চলে বেলা ১টা পর্যন্ত।

বৈঠকে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ অংশ নেন। তবে বৈঠকের আলোচ্য বিষয়ে তাৎক্ষণিক কিছু জানা যায়নি।


 


img

‘যতবার সরকারে এসেছি ততবার শ্রমিকদের মজুরি বৃদ্ধি করেছি’

প্রকাশিত :  ০৯:০৭, ০১ মে ২০২৪
সর্বশেষ আপডেট: ১০:৩৩, ০১ মে ২০২৪

যতবার সরকারে এসেছি ততবার শ্রমিকদের মজুরি বৃদ্ধি করেছি মন্তব্য করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ৯৬ সালে বিরোধী দলে থাকাকালে আমি শ্রমিকদের দেখেছি তাদের মজুরি ছিল মাত্র ৮০০ টাকা। তখন সরকারে এসে আমরা মজুরি বাড়িয়েছিলাম। যতবার সরকারে এসেছি ততবারই মজুরি বৃদ্ধি করেছি। শ্রমিকদের আরও উপযুক্ত করে গড়ে তোলা আমাদের লক্ষ্য।

আজ বুধবার দুপুরে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে মে দিবস উপলক্ষে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের আলোচনা সভায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এসব কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব স্বাধীনতার পর মে দিবসকে প্রথমে শ্রমিক সংহতি দিবস হিসেবে ঘোষণা দিয়েছিলেন। রাষ্ট্রীয়ভাবে স্বীকৃতিও দিয়েছিলেন।

শেখ হাসিনা বলেন, মা যেমন একটা রুগ্ন সন্তানকে বুকে নিয়ে লালন-পালন করে গড়ে তোলেন, ঠিক সেভাবে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব স্বাধীনতার পর শূন্য হাতে একটা যুদ্ধ বিধ্বস্ত দেশ গড়ে তোলার দায়িত্ব হাতে নিয়ে সব কলকারখানা জাতীয়করণ করেন। শ্রমিকদের অধিকার নিশ্চিত করার পদক্ষেপ নেন। তাদের কর্মসংস্থান যাতে ঠিক থাকে, সে পদক্ষেপটাই তিনি হাতে নিয়েছিলেন।

শ্রমিকদের স্বার্থ রক্ষার জন্য মজুরি কমিশন গঠনের কথা উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, মে দিবসের সরকারি ছুটি ঘোষণা করেন বঙ্গবন্ধু। এদেশে মানুষের মধ্যে যে বৈষম্য, সে বৈষম্য তিনি দূর করতে চেয়েছিলেন।

তিনি বলেন, খেটে খাওয়া মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন করাই আওয়ামী লীগের একমাত্র লক্ষ্য। আমরা সব সময় সেই পদক্ষেপ নিই। জাতির পিতা যখন দেশটাকে গড়ে তুলেছেন, তখন যে সব মালিক বাংলাদেশে ছিল শিল্প কলকারখানার মালিক তারা হবেন। আর যেগুলো মালিকানাবিহীন সেগুলো সরকার চালাবে। সে ব্যবস্থাও তিনি করেছিলেন, সরকারি খাতকেও গুরুত্ব দিয়েছিলেন।