img

বিশ্বকাপে আইপিএলের মতো রান হবে না, বললেন ওয়ার্নার

প্রকাশিত :  ০৭:১৪, ২৪ এপ্রিল ২০২৪

বিশ্বকাপে আইপিএলের মতো রান হবে না, বললেন ওয়ার্নার

আইপিএলে রান বন্যা বইয়ে দিচ্ছেন ব্যাটসম্যানেরা। প্রায় সব ম্যাচেই দেখা যাচ্ছে বড় রান। সানরাইজার্স হায়দরাবাদ বেশ কয়েকটি ম্যাচে তিনশো রানের সম্ভাবনাও জাগিয়েছিল। ট্রাভিস হেড-হেনরিখ ক্লাসেনরাই তিনবার আড়াইশ ছাড়ানো ইনিংস দাঁড় করিয়েছেন। ভেঙেছেন আইপিএলের এক ইনিংসে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ডও। ৩৮ ম্যাচে হয়েছে ৬৬৬টি ছক্কা, ১১৫৩ বাউন্ডারি। 

তবে আসছে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে সম্পূর্ণ ভিন্ন উইকেটে খেলতে হবে বলে ধারণা ডেভিড ওয়ার্নারের। ভারতের উইকেট ফ্ল্যাট হলেও যুক্তরাষ্ট্র ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের উইকেট হবে মন্থর ও স্পিনবান্ধব। \'মন্থর ও টার্নিং থাকবে। উইকেট নিচু বাউন্সের ও মন্থর হবে। আমরা যখন ২০১০ সালে বিশ্বকাপ (ওয়েস্ট ইন্ডিজে) খেললাম তখনো উইকেট বড় রানের ছিলো না\' বলেছেন তিনি। 

অজি\r\n ওপেনার বলেন, ‘মন্থর ও টার্নিং থাকবে (উইকেট)। উইকেট নিচু বাউন্সের ও \r\nমন্থর হবে। আমরা যখন ২০১০ সালে বিশ্বকাপ খেললাম, তখনো উইকেট বড় রানের ছিল \r\nনা। বিশ্বকাপে ভালো করতে অ্যাঙ্কর করা ব্যাটারের দরকার। যেমন মাইক হাসি \r\nআমাদের জন্য এই কাজটা করে দিয়েছিল।

আইপিএলে বড় রান হওয়ার পেছনে \r\nউইকেটের সঙ্গে বাউন্ডারির ভূমিকাও দেখছেন এই বাঁহাতি ওপেনার। এ ব্যাপারে \r\nতিনি বলেন, ‘এখানে উইকেট খুব ভালো, ফ্ল্যাট, ভীষণ শক্ত ও বড় রানের। আর আপনি\r\n যখন ছোট বাউন্ডারি দেখবেন, অনেক বড় রানের ম্যাচ হবে।’

img

টানা দ্বিতীয় জয়ে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ

প্রকাশিত :  ১৭:০৩, ০৫ মে ২০২৪
সর্বশেষ আপডেট: ১৭:১৯, ০৫ মে ২০২৪

সফরকারী জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সহজ ম্যাচ কঠিন করে জিতল বাংলাদেশ। ১২০ বলে ১৩৯ রান করতেও ঘাম ঝড়াতে হয় টাইগারদের। সেইসঙ্গে ম্যাচও কঠিন করে ফেলে তারা। তবে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ও তাওহিদ হৃদয়ের দায়িত্বশীল ব্যাটিংয়ে জয় পেয়েছে বাংলাদেশ। জিম্বাবুয়েকে ৬ উইকেটে হারিয়ে টাইগাররা। এই জয়ে পাঁচ ম্যাচ সিরিজে ২-০ তে এগিয়ে গেলো নাজমুল হাসান শান্তর দল।

রোববার (৫ মে) চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে টস জিতে জিম্বাবুয়েকে ব্যাটিংয়ে পাঠান টাইগার অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত। ব্যাট করতে নেমে বিপর্যয়ে পড়ে জিম্বাবুয়ে। তবে ব্রায়ান বেনেট ও জনাথন ক্যাম্পবেলের ব্যাটে ভর করে ১৩৮ রানের পুঁজি পায় সফরকারীরা।

২৪ বলে ৪৫ রান করেন ক্যাম্পবেল। এছাড়া ২৯ বলে ৪৪ রানে অপরাজিত থাকেন বেনেট। বাংলাদেশের পক্ষে রিশাদ ও তাসকিন নেন ২টি করে উইকেট।  

১৩৯ রানের টার্গেটে ব্যাট করতে নেমে আগ্রাসী ব্যাটিং করতে থাকেন লিটন দাস। অন্যদিকে কিছুটা দেখেশুনে খেলতে থাকেন তানজিদ তামিম। জিম্বাবুয়ের বোলারদের ওপর চড়াও হন লিটন। এরপর বৃষ্টি নামলে কিছু সময় খেলা বন্ধ থাকে। বৃষ্টি থামলে আবারও খেলা শুরু হয়।

এরপরই দলীয় ৪১ রানে ১৯ বলে ১৮ রান করে আউট হন তানজিদ তামিম। তার বিদায়ের পর ক্রিজে আসেন অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত। শান্তকে সঙ্গে নিয়ে ব্যাট করতে থাকেন লিটন।

তবে দলীয় ৬১ ও ৬২ রানে জোড়া উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে বাংলাদেশ। শান্ত ১৫ বলে ১৬ ও লিটন ২৫ বলে ২৩ রান করে আউট হন। এরপর বৃষ্টি নামলে বন্ধ হয়ে যায় খেলা। বৃষ্টির পর খেলা শুরু হলে জাকের আলি অনিক ও তাওহিদ হৃদয় মিলে চাপ সামাল দেওয়ার চেষ্টা করেন।

৩১ রানের জুটি গড়েন তারা। তবে দলীয় ৯৩ রানে সাজঘরে ফিরে যান জাকের। এরপর ক্রিজে আসা মাহমুদউল্লাহ রিয়াদকে সঙ্গে নিয়ে ব্যাট করতে থাকেন হৃদয়। রিয়াদকে সঙ্গে নিয়ে আগ্রাসী ব্যাটিংয়ে ৯ বল হাতে রেখে জয় নিশ্চিত করে বাংলাদেশ। মাহমুদউল্লাহ ১৬ বলে ২৬ ও হৃদয় ২৫ বলে ৩৭ রানে অপরাজিত থাকেন।